2 জুলাই করোনা পজিটিভ হয়েছিলেন কাঁচরাপাড়া রেলের কর্মী সোহরাব আলি |
8 জুলাই এডব্লুও বিভাস শিকদারের রক্তে পাওয়া যায় করোনা ভাইরাস |
9 জুলাই স্যানিটাইজার দিয়ে জীবাণুমুক্ত করা হয় পার্সোনাল ব্রাঞ্চ |
আবার 10 জুলাই 10 নম্বর শপের কর্মী ত্রিদিবকুমার সিনহার রক্তে পাওয়া যায় করোনা ভাইরাস |
ত্রিদিবের টিকিট নম্বর 10020 |
একের পর এক রেলকর্মী আক্রান্ত হওয়ায় ক্ষোভের পারদ চড়ছে কর্মীদের মধ্যে |
তাঁরা দাবি করছেন, ইছাপুর রাইফেল ফ্যাক্টরির মতো পদক্ষেপ করুক কাঁচরাপাড়া রেল কর্তৃপক্ষ |