কল্যাণীর কোভিড হাসপাতাল এসএনআর কার্ণিভ্যালে চিকিৎসাধীন বিজপুর থানার অধীন কাঁপার লোকনাথ এপার্টমেন্টের বাসিন্দা এবং রাজ্য পুলিশে কর্মরত সত্যজিৎ রায় দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠেছেন |
গত 11 জুন কল্যাণী থেকে স্কুটি চালিয়ে করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট নিয়ে আসার সময়েই স্থানীয় পুলিশ তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করে এবং তিনি নিজেই স্কুটি চালিয়ে এসএনআর কার্ণিভ্যালে যান |
জানা যাচ্ছে, তিনি কল্যাণী থেকে ফেরার সময়ে স্থানীয় পুলিশের ফোন পান |
তখন তিনি কাঁপার চেকপোস্ট অঞ্চলে |পুলিশ তাঁর ফ্ল্যাট বাড়িতে স্কুটিটি রেখে আসতে বলে |
কিন্ত, আপত্তি ওঠায় স্কুটি নিয়ে তিনি বিপত্তিতে
পড়েন |পুলিশ তখন বলে, কল্যাণীর কোভিড হাসপাতালেই নিয়ে চলুন, ওখানে পাহারা আছে, কিছু হবে না |
তাঁর ভর্তির ব্যবস্থার পাশাপাশি, স্থানীয় পুলিশ তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ করে এবং বলে — কোন অসুবিধা হলে আমাদের জানাবেন |
অভিযোগ, ওই ফ্ল্যাটবাড়ি থেকেই সত্যজিৎবাবুর স্ত্রীকে বলা হচ্ছে — আপনি বাপের বাড়ি
চলে যান |
সত্যজিৎবাবুর স্ত্রীর সঙ্গে কোন সহযোগিতাই করা হচ্ছে না বলে অভিযোগ |
এমনকি, তাঁর সাড়ে চার বছরের সন্তানকেও শিক্ষিত শয়তানরা রেয়াত করছে না |
ওই ভদ্রবেশী দানবেরা দুধের বাচ্চার দুধ আটকে
দিচ্ছে |
রায়পরিবারকে পুরোপুরি একঘরে করে দিয়েছে একদল ধান্দাবাজ |
এরা অবশ্য এইভাবে নিজেদের বিপদ নিজেরাই ডেকে আনছে |
কেননা এরা নিজেরাই জানেনা ভবিষ্যতে এই ফ্ল্যাটবাড়ি
নাও থাকতে পারে |
এদিকে দেখা যাচ্ছে, সত্যজিৎবাবু এখানে থাকার সময়ে যেখানে যেখানে গিয়েছিলেন, সেইসব জায়গা গুলিকে চিহ্নিত না করে প্রচার করা হচ্ছে, সত্যজিৎ তো এখানে আসেইনি, ওকে বারুইপুর থেকে কোভিড হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে |
এই ভণ্ড ভূসি মাল গুলো মানুষকে গাধা ভাবছে |
বারুইপুর থেকে সত্যজিৎকে তুলে কল্যাণীতে ভর্তি করা হবে কেন?
যাঁরা এই ভুলভাল প্রচার করছেন, তাঁরা আসলে নিজের বিপদ নিজেরাই ডেকে আনছেন, তা আনুন, কিন্তু এরা তো আরও অনেক মানুষকে বিপদে ফেলতে চাইছেন |
এঁদের চিহ্নিত করুন এবং….