এক সপ্তাহ লোকাল লকডাউনের পর কাঁচরাপাড়ার কাঁচা বাজারে – মুদির দোকানে – মাংসের – মাছের বাজারে, ব্যাঙ্কে, ডাকঘরে, চায়ের দোকানে, রেস্তোরাঁ গুলিতে, বিরিয়ানি আর তেলেভাজার দোকানে, মিস্টির দোকান গুলোতে ভিড় উপচে পড়ছে |
আর করোনা লাফাচ্ছে আর বলছে : কী খাব, মিস্টি খাব না মানুষ খাব, পুলিশ খাব না সিভিক খাব, নেতা খাব না পৌরবাবু খাব, ব্যবসায়ী খাব না খদ্দের খাব, ছাত্র খাব না মাস্টারমশাই খাব, বেকার খাব না রেলবাবু খাব?
প্রচুর খাবার দেখে করোনা আনন্দে নাকি শ্যাম্পেন খুলে বসেছে | আর পৌরপ্রশাসকেরা বলছেন —- কাঁচরাপাড়ায় করোনা বিরাট কোহলির মতো ভয়ঙ্কর হয়ে উঠে রান বাড়িয়ে চললেও ভয় নেই |
কারণ, মৃত্যু জীবনের স্বাভাবিক পরিণতি | করোনায় মারা গেলে সরকারি রেকর্ডে, খবরের কাগজে, টিভিতে নাম ওঠে |
অতএব কাঁচরাপাড়ায় করোনা লাফাক | মাঝে মাঝে পাবলিককে বোকা বানাতে আর করোনাকে রেস্ট দিতে ডেকে দেওয়া হবে লকডাউন |