কাঁচরাপাড়া রেল কর্তৃপক্ষের চাল কী বুঝতে পারেননি কর্মী ইউনিয়নের নেতারা? নাকি বুঝেসুঝেই তাঁরা ফাঁদে পা দিয়েছেন ? রেলকর্মীরা বলছেন, রেল ম্যানেজমেন্টকে ফ্রিহ্যান্ড দিতেই ন্যাকা সেজে কাগজে স্বাক্ষর করে দিয়েছেন নেতারা | কাঁচরাপাড়ার মতো এমন ‘নোংরামি ‘ কোথাও দেখা যায় না |নেতাদের উপরে রেলকর্মীরা কেন এতো রেগে রয়েছেন? রয়েছেন, কারণ ইউনিয়ন নেতারা কাগজে স্বাক্ষর করেছেন বলেই নাক ঘুরিয়ে একশো শতাংশ কর্মীকে প্রোডাকশনে নামিয়ে দিতে পেরেছে ম্যানেজমেন্ট |কীরকম সেই ঘুরপথ?রেলকর্মীদের দুটি শিফটে ভাগ করে দেওয়া হয়েছে | প্রথম শিফটে সকাল সাড়ে ছ ‘ টা থেকে দুপুর আড়াইটে পর্যন্ত কাজ করছেন 50 শতাংশ কর্মী | দ্বিতীয় শিফটে কাজ করছেন বাকি 50 শতাংশ কর্মী | এই দ্বিতীয় শিফট বেলা সাড়ে দশটায় শুরু হয়ে শেষ হচ্ছে সন্ধে সাড়ে ছ ‘ টায় | তাহলে বেলা সাড়ে দশটা থেকে আড়াইটে , এই 4 ঘন্টা সময়ে একশো শতাংশ কর্মী একসঙ্গে পাশাপাশি দাঁড়িয়ে কাজ করছেন ! আর করোনা সংক্ৰমিত রেলশ্রমিকের সংখ্যা বেড়েই চলেছে | আর গড়ে 15 থেকে 20 জন করোনা সংক্ৰমিত রেলকর্মী কাঁচরাপাড়া রেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকছেন |
কিন্ত, সেই রেল হাসপাতাল নিয়েও রয়েছে আর এক কিসসা |